
গত মার্চে প্রকাশিত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর শ্রমশক্তি জরিপ ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের শ্রমশক্তিতে নারীদের অংশগ্রহণের হার ৪২ দশমিক ৬৮, যা ২০১৬ সালের ৩৬ দশমিক ৩ শতাংশের চেয়ে বেশ খানিকটা বেশি। যদিও এই তথ্যমতে, কর্মক্ষম নারীদের ৫০ শতাংশেরও বেশি এখনো দেশের শ্রমশক্তিতে অন্তর্ভুক্ত নন, তবু অংশগ্রহণের এই বৃদ্ধি আমাদের জন্য একটি আশাব্যঞ্জক সংবাদ। তবে প্রদীপের নিচে অন্ধকারের মতো এই আশার অন্তরালেও রয়েছে নিরাশার এক পরিসংখ্যান। শ্রমশক্তিতে শহরের নারীদের অংশগ্রহণের হার কমেছে। এটি আসলে কোনো নতুন খবর নয়।
গত মার্চে প্রকাশিত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর শ্রমশক্তি জরিপ ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের শ্রমশক্তিতে নারীদের অংশগ্রহণের হার ৪২ দশমিক ৬৮, যা ২০১৬ সালের ৩৬ দশমিক ৩ শতাংশের চেয়ে বেশ খানিকটা বেশি। যদিও এই তথ্যমতে, কর্মক্ষম নারীদের ৫০ শতাংশেরও বেশি এখনো দেশের শ্রমশক্তিতে অন্তর্ভুক্ত নন, তবু অংশগ্রহণের এই বৃদ্ধি আমাদের জন্য একটি আশাব্যঞ্জক সংবাদ। তবে প্রদীপের নিচে অন্ধকারের মতো এই আশার অন্তরালেও রয়েছে নিরাশার এক পরিসংখ্যান। শ্রমশক্তিতে শহরের নারীদের অংশগ্রহণের হার কমেছে। এটি আসলে কোনো নতুন খবর নয়।