নভেল করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় পাঠদানের সঙ্গে সম্পৃক্ত রাখতে নানা পদক্ষেপের মধ্যেও প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সময় অনেক কমে এসেছে। আর প্রায় সব শিক্ষার্থীরই আনন্দ কমেছে। বেড়েছে মনোকষ্ট, ভয় ও দুশ্চিন্তা। স্বাভাবিক সময়ে এই দুই পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা ১০ ঘণ্টা পড়াশোনায় ব্যয় করলেও এখন তা কমে মাত্র দুই ঘণ্টায় নেমেছে। অর্থাৎ তাদের পড়াশোনা ৮০ শতাংশ কম হচ্ছে। তবে পড়ায় না থাকলেও অন্তত ২০ শতাংশ শিক্ষার্থী পরিবারের কারণে আয়মূলক কাজে জড়িয়ে পড়ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের প্রভাব ও অনলাইনে পাঠগ্রহণের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ব্র্যাক ইন্সটিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) পরিচালিত সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
নভেল করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় পাঠদানের সঙ্গে সম্পৃক্ত রাখতে নানা পদক্ষেপের মধ্যেও প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সময় অনেক কমে এসেছে। আর প্রায় সব শিক্ষার্থীরই আনন্দ কমেছে। বেড়েছে মনোকষ্ট, ভয় ও দুশ্চিন্তা। স্বাভাবিক সময়ে এই দুই পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা ১০ ঘণ্টা পড়াশোনায় ব্যয় করলেও এখন তা কমে মাত্র দুই ঘণ্টায় নেমেছে। অর্থাৎ তাদের পড়াশোনা ৮০ শতাংশ কম হচ্ছে। তবে পড়ায় না থাকলেও অন্তত ২০ শতাংশ শিক্ষার্থী পরিবারের কারণে আয়মূলক কাজে জড়িয়ে পড়ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের প্রভাব ও অনলাইনে পাঠগ্রহণের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ব্র্যাক ইন্সটিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) পরিচালিত সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।