ইতিহাস বলছে, স্বাধীনতা-পূর্বকালে এই শহরের জনসংখ্যার বৃদ্ধি ছিল ধীর। ১৯৭৪ থেকে ১৯৮১ সালের মধ্যে তা দ্বিগুণ হয়ে যায়। ১৯৯১ সালে ঢাকার জনসংখ্যা ছিল ৬৮ লাখ ৪৪ হাজার। ২০১৫ সালে তা আড়াই গুণ বেড়ে যায়। গণপরিবহনের সংকট, ফুটপাত দখল, প্রয়োজনের তুলনায় কম রাস্তাঘাট, যানজট, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জলাবদ্ধতা, অনুন্নত পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা, জনগণের জন্য উন্মুক্ত জায়গা ইত্যাদি বিবেচনায় এই শহর বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে। ২০১৫ সালে ইকোনমিক ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের গবেষণায় দেখা যায়, বিশ্বে বসবাসের অযোগ্য শহর হিসেবে ঢাকার স্থান দ্বিতীয়।
ইতিহাস বলছে, স্বাধীনতা-পূর্বকালে এই শহরের জনসংখ্যার বৃদ্ধি ছিল ধীর। ১৯৭৪ থেকে ১৯৮১ সালের মধ্যে তা দ্বিগুণ হয়ে যায়। ১৯৯১ সালে ঢাকার জনসংখ্যা ছিল ৬৮ লাখ ৪৪ হাজার। ২০১৫ সালে তা আড়াই গুণ বেড়ে যায়। গণপরিবহনের সংকট, ফুটপাত দখল, প্রয়োজনের তুলনায় কম রাস্তাঘাট, যানজট, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জলাবদ্ধতা, অনুন্নত পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা, জনগণের জন্য উন্মুক্ত জায়গা ইত্যাদি বিবেচনায় এই শহর বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে। ২০১৫ সালে ইকোনমিক ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের গবেষণায় দেখা যায়, বিশ্বে বসবাসের অযোগ্য শহর হিসেবে ঢাকার স্থান দ্বিতীয়।