ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অফ গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) এক গবেষণা বলছে, বাংলাদেশের গ্রামীণ জনপদের মাত্র ৩৭% পরিবারের ইন্টারনেট ব্যবহারর সুযোগ রয়েছে, ইন্টারনেট ব্যবহারে যে দক্ষতা প্রয়োজন তা রয়েছে ১৩% পরিবারের। অর্থাৎ ৬৩% পরিবারের ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ নেই। একদিকে ইন্টারনেট অবকাঠামোতে বিদ্যমান এই বৈষম্যকে প্রথম স্তরের “ডিজিটাল বৈষম্য” হিসেবে উল্লেখ করা যেতে পারে। আবার অন্যদিকে অনলাইন দক্ষতা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের ধরনের ওপরে ভিত্তি করে তাকে দ্বিতীয় স্তরের “ডিজিটাল বৈষম্য” হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। ২০ সেপ্টেম্বর বিআইজিডি আয়োজিত একটি ওয়েবিনারে গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ডঃ মোহাম্মাদ শাহাদাত হোসেন সিদ্দিকী বাংলাদেশের গ্রামীণ সমাজে এই দুই ধরণের “ডিজিটাল বৈষম্য” নিয়ে করা গবেষণার ফলাফল তুলে ধরেন।
ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অফ গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) এক গবেষণা বলছে, বাংলাদেশের গ্রামীণ জনপদের মাত্র ৩৭% পরিবারের ইন্টারনেট ব্যবহারর সুযোগ রয়েছে, ইন্টারনেট ব্যবহারে যে দক্ষতা প্রয়োজন তা রয়েছে ১৩% পরিবারের। অর্থাৎ ৬৩% পরিবারের ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ নেই। একদিকে ইন্টারনেট অবকাঠামোতে বিদ্যমান এই বৈষম্যকে প্রথম স্তরের “ডিজিটাল বৈষম্য” হিসেবে উল্লেখ করা যেতে পারে। আবার অন্যদিকে অনলাইন দক্ষতা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের ধরনের ওপরে ভিত্তি করে তাকে দ্বিতীয় স্তরের “ডিজিটাল বৈষম্য” হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। ২০ সেপ্টেম্বর বিআইজিডি আয়োজিত একটি ওয়েবিনারে গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ডঃ মোহাম্মাদ শাহাদাত হোসেন সিদ্দিকী বাংলাদেশের গ্রামীণ সমাজে এই দুই ধরণের “ডিজিটাল বৈষম্য” নিয়ে করা গবেষণার ফলাফল তুলে ধরেন।