
করোনাভাইরাসের প্রভাবে দেশে বোরা ধান চাষীদের অন্তত ৪০ শতাংশ লাভ কমেছে। কাঙ্খিত পরিমাণ জমিতে আবাদ করতে না পারার পাশাপাশি উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি এবং বাড়তি মজুরির কারণে এ ক্ষতির শিকার জন কৃষকরা। ব্র্যাক ইন্সটিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। সোমবার বিকেলে ওয়েবিনারে গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন বিআইজিডি এর সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নারায়ণ দাস। দুই হাজার ৮৩৪ জন কৃষকের ওপর গবেষণাটি চালানো হয়। এতে উঠে এসেছে, কৃষকরা করোনাকালে শ্রমিক সংকট, পণ্য পরিবহন ও আর্থিক টানাপোড়েনের মতো সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন। যদিও গত বছরের বছরের তুলনায় এ বছরের ফলনও প্রায় একই রকম। তবুও নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে বোরোর উৎপাদন কৃষকের প্রত্যাশিত পরিমাণের চেয়ে সাত শতাংশ (প্রতি একরে চার মণ) কমেছে। কৃষকের উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে ১৩ শতাংশ, কৃষককে বাড়তি মজুরি দিতে হয়েছে ১৭ শতাংশ।
করোনাভাইরাসের প্রভাবে দেশে বোরা ধান চাষীদের অন্তত ৪০ শতাংশ লাভ কমেছে। কাঙ্খিত পরিমাণ জমিতে আবাদ করতে না পারার পাশাপাশি উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি এবং বাড়তি মজুরির কারণে এ ক্ষতির শিকার জন কৃষকরা। ব্র্যাক ইন্সটিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। সোমবার বিকেলে ওয়েবিনারে গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন বিআইজিডি এর সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নারায়ণ দাস। দুই হাজার ৮৩৪ জন কৃষকের ওপর গবেষণাটি চালানো হয়। এতে উঠে এসেছে, কৃষকরা করোনাকালে শ্রমিক সংকট, পণ্য পরিবহন ও আর্থিক টানাপোড়েনের মতো সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন। যদিও গত বছরের বছরের তুলনায় এ বছরের ফলনও প্রায় একই রকম। তবুও নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে বোরোর উৎপাদন কৃষকের প্রত্যাশিত পরিমাণের চেয়ে সাত শতাংশ (প্রতি একরে চার মণ) কমেছে। কৃষকের উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে ১৩ শতাংশ, কৃষককে বাড়তি মজুরি দিতে হয়েছে ১৭ শতাংশ।