
গত দুই দশকে দক্ষিণ এশিয়ায় টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি প্রায় ২৫ কোটি মানুষকে চরম দারিদ্র্য থেকে বের করে এনেছে এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করেছে। কিন্তু তারপরও রয়েছে বৈষম্য। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সুযোগের বৈষম্য রয়েছে দক্ষিণ এশিয়ায়। ৪০ থেকে ৬০ শতাংশই জন্মগত কারণে বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়া গত তিন বছরে একটি অভূতপূর্ব ধাক্কা খেয়েছে এবং পুনরুদ্ধার থেকে প্রবৃদ্ধির দিকে যাওয়ার জন্য অর্থনৈতিক উন্নয়নকে অন্তর্ভুক্ত করা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সুযোগের বৈষম্য রয়েছে দক্ষিণ এশিয়ায়। মঙ্গলবার (৯ মে) নগরীর ব্র্যাক সেন্টারে ‘সুযোগ সম্প্রসারণঃ অন্তর্ভুক্তিমূলক বৃদ্ধি’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী এক আলোচনায় এসব বিষয় উঠে আসে।
গত দুই দশকে দক্ষিণ এশিয়ায় টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি প্রায় ২৫ কোটি মানুষকে চরম দারিদ্র্য থেকে বের করে এনেছে এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করেছে। কিন্তু তারপরও রয়েছে বৈষম্য। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সুযোগের বৈষম্য রয়েছে দক্ষিণ এশিয়ায়। ৪০ থেকে ৬০ শতাংশই জন্মগত কারণে বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়া গত তিন বছরে একটি অভূতপূর্ব ধাক্কা খেয়েছে এবং পুনরুদ্ধার থেকে প্রবৃদ্ধির দিকে যাওয়ার জন্য অর্থনৈতিক উন্নয়নকে অন্তর্ভুক্ত করা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সুযোগের বৈষম্য রয়েছে দক্ষিণ এশিয়ায়। মঙ্গলবার (৯ মে) নগরীর ব্র্যাক সেন্টারে ‘সুযোগ সম্প্রসারণঃ অন্তর্ভুক্তিমূলক বৃদ্ধি’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী এক আলোচনায় এসব বিষয় উঠে আসে।