বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে তৈরী পোশাক শিল্প। দেশের মোট প্রবৃদ্ধির ছয়-আট শতাংশ আসে এই সেক্টর থেকে। পোশাক শিল্পের প্রধান কাঁচামাল হচ্ছে কাপড় (ফেব্রিক্স)। যখন দেশীয় টেক্সটাইল শিল্প ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাপড় সরবরাহ করতে পারে না, তখন প্রতিবেশী দেশগুলো (যেমন: ভারত, পাকিস্থান, চীন, শ্রীলঙ্কা ইত্যাদি) থেকে আমদানী করতে হয়। সরকারের আইন অনুযায়ী কোন পণ্য বিদেশ থেকে আমদানী করতে হলে সেই পন্যের উপর নির্ধারিত শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু তৈরী পোশাক শিল্পকে আরও অর্থনৈতিকভাবে লাভবান করার জন্য কাস্টমস বন্ডের মাধ্যমে শুল্কবিহীন পণ্য আমদানীর সুযোগ প্রদান করেছে। কিছু সুবিধাভোগী ব্যবসায়ী এই সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে শুল্ক ফ্রি আমদানীকৃত পণ্য স্থানীয় বাজারে স্বল্প মূল্যে ছেড়ে দিচ্ছে। এক দিকে সরকার যেমন রাজস্ব হারাচ্ছে অন্যদিকে স্থানীয় টেক্সটাইল শিল্প অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।
বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে তৈরী পোশাক শিল্প। দেশের মোট প্রবৃদ্ধির ছয়-আট শতাংশ আসে এই সেক্টর থেকে। পোশাক শিল্পের প্রধান কাঁচামাল হচ্ছে কাপড় (ফেব্রিক্স)। যখন দেশীয় টেক্সটাইল শিল্প ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাপড় সরবরাহ করতে পারে না, তখন প্রতিবেশী দেশগুলো (যেমন: ভারত, পাকিস্থান, চীন, শ্রীলঙ্কা ইত্যাদি) থেকে আমদানী করতে হয়। সরকারের আইন অনুযায়ী কোন পণ্য বিদেশ থেকে আমদানী করতে হলে সেই পন্যের উপর নির্ধারিত শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু তৈরী পোশাক শিল্পকে আরও অর্থনৈতিকভাবে লাভবান করার জন্য কাস্টমস বন্ডের মাধ্যমে শুল্কবিহীন পণ্য আমদানীর সুযোগ প্রদান করেছে। কিছু সুবিধাভোগী ব্যবসায়ী এই সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে শুল্ক ফ্রি আমদানীকৃত পণ্য স্থানীয় বাজারে স্বল্প মূল্যে ছেড়ে দিচ্ছে। এক দিকে সরকার যেমন রাজস্ব হারাচ্ছে অন্যদিকে স্থানীয় টেক্সটাইল শিল্প অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।