
বর্তমান মহামারি পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য রক্ষা করা এবং কোভিডের কারণে স্বাস্থ্যব্যয় মেটাতে অতিরিক্ত রাজস্ব আয়ের উৎস খুঁজে বের করাই সরকারের কাছে প্রাধান্য পাওয়া উচিত। সেই সঙ্গে নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোকে সহায়তা দেওয়া এবং অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বিভিন্ন তহবিল গঠন করাও প্রয়োজন। এসব সমস্যার কিছু সমাধান তামাক থেকে অতিরিক্ত রাজস্ব আয়ের মাধ্যমে করা যেতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, তামাকের কর বাড়ানো ও কোভিড সারচার্জ আরোপ করা হলে—১. প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত রাজস্ব আয় হবে; ২. প্রায় ২০ লাখ ধূমপায়ী তামাক ছাড়তে উত্সাহিত হবে এবং ৩. কমপক্ষে ৬ লাখ বর্তমান ধূমপায়ীর জীবন বাঁচবে। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন এবং অসংক্রামক রোগ (এনসিডি) প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে গ্লোবাল অ্যাকশন প্ল্যানের আওতায় তামাক –ক্রান্ত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে। সেই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য তামাকের ওপর কর বাড়ানো কার্যকর উপায়। সেই সঙ্গে ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে তামাকমুক্ত করতে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা বাস্তবায়নের পথেও একটি বড় পদক্ষেপ হবে এটি। তা ছাড়া তামাক কর–কাঠামো সংস্কার করা হলে তা স্বাস্থ্য ও উন্নয়ন খাতের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ জোগান দেবে। স্পষ্টতই এটি সরকারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জনগণের জন্যও লাভজনক হবে।
বর্তমান মহামারি পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য রক্ষা করা এবং কোভিডের কারণে স্বাস্থ্যব্যয় মেটাতে অতিরিক্ত রাজস্ব আয়ের উৎস খুঁজে বের করাই সরকারের কাছে প্রাধান্য পাওয়া উচিত। সেই সঙ্গে নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোকে সহায়তা দেওয়া এবং অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বিভিন্ন তহবিল গঠন করাও প্রয়োজন। এসব সমস্যার কিছু সমাধান তামাক থেকে অতিরিক্ত রাজস্ব আয়ের মাধ্যমে করা যেতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, তামাকের কর বাড়ানো ও কোভিড সারচার্জ আরোপ করা হলে—১. প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত রাজস্ব আয় হবে; ২. প্রায় ২০ লাখ ধূমপায়ী তামাক ছাড়তে উত্সাহিত হবে এবং ৩. কমপক্ষে ৬ লাখ বর্তমান ধূমপায়ীর জীবন বাঁচবে। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন এবং অসংক্রামক রোগ (এনসিডি) প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে গ্লোবাল অ্যাকশন প্ল্যানের আওতায় তামাক –ক্রান্ত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে। সেই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য তামাকের ওপর কর বাড়ানো কার্যকর উপায়। সেই সঙ্গে ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে তামাকমুক্ত করতে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা বাস্তবায়নের পথেও একটি বড় পদক্ষেপ হবে এটি। তা ছাড়া তামাক কর–কাঠামো সংস্কার করা হলে তা স্বাস্থ্য ও উন্নয়ন খাতের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ জোগান দেবে। স্পষ্টতই এটি সরকারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জনগণের জন্যও লাভজনক হবে।