
মহামারির সময় রোগ, আতঙ্ক, অনিশ্চয়তা মোকাবিলায় জন্য মানুষকে সঠিক তথ্য পৌঁছে দেওয়া খুব জরুরি। মহামারি শুধু যে জনস্বাস্থ্য আর অর্থনৈতিক সংকট বয়ে আনে, তা নয়; বরং গুরুতর তথ্যবিভ্রাট এবং যোগাযোগ-সংকটও তৈরি করে। বাংলাদেশে করোনা মহামারি মোকাবিলায় সরকারি ও বেসরকারি নানা সংস্থা প্রিন্ট এবং ভিজ্যুয়াল নানা মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের তথ্য দিচ্ছে। বিভিন্নভাবে তথ্য পরিবেশন করছে। কিন্তু সেসব তথ্যের পরিবেশনা সমাজের নানা স্তরে কার্যকরভাবে পৌঁছাচ্ছে কি না, সে বিষয়টি বোঝার জন্য আমরা একটি সংক্ষিপ্ত নৃবৈজ্ঞানিক গবেষণা করি। সঠিক তথ্য গুরুত্বপূর্ণ, কখনো কখনো তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের পরিবেশনা। করোনা বিষয়ে গণমাধ্যম এবং নানাবিধ উৎস থেকে যেসব তথ্য মানুষ অবগত হচ্ছে, সেগুলো তাদের কাছে কীভাবে অর্থময় হচ্ছে? কীভাবে বুঝছে তারা, এবং মানছে, অথবা মানছে না? তথ্য পরিবেশন যারা করছে, তারা কি এই বিপুল জনগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যগুলো মেনে তা করছে? এগুলোই ছিল আমাদের জিজ্ঞাস্য।
মহামারির সময় রোগ, আতঙ্ক, অনিশ্চয়তা মোকাবিলায় জন্য মানুষকে সঠিক তথ্য পৌঁছে দেওয়া খুব জরুরি। মহামারি শুধু যে জনস্বাস্থ্য আর অর্থনৈতিক সংকট বয়ে আনে, তা নয়; বরং গুরুতর তথ্যবিভ্রাট এবং যোগাযোগ-সংকটও তৈরি করে। বাংলাদেশে করোনা মহামারি মোকাবিলায় সরকারি ও বেসরকারি নানা সংস্থা প্রিন্ট এবং ভিজ্যুয়াল নানা মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের তথ্য দিচ্ছে। বিভিন্নভাবে তথ্য পরিবেশন করছে। কিন্তু সেসব তথ্যের পরিবেশনা সমাজের নানা স্তরে কার্যকরভাবে পৌঁছাচ্ছে কি না, সে বিষয়টি বোঝার জন্য আমরা একটি সংক্ষিপ্ত নৃবৈজ্ঞানিক গবেষণা করি। সঠিক তথ্য গুরুত্বপূর্ণ, কখনো কখনো তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের পরিবেশনা। করোনা বিষয়ে গণমাধ্যম এবং নানাবিধ উৎস থেকে যেসব তথ্য মানুষ অবগত হচ্ছে, সেগুলো তাদের কাছে কীভাবে অর্থময় হচ্ছে? কীভাবে বুঝছে তারা, এবং মানছে, অথবা মানছে না? তথ্য পরিবেশন যারা করছে, তারা কি এই বিপুল জনগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যগুলো মেনে তা করছে? এগুলোই ছিল আমাদের জিজ্ঞাস্য।