ব্যক্তিজীবনের প্রাত্যহিকতাকে সংগ্রাম হিসেবে দেখলে খুব একটা ভুল হয় না। এই দুর্যোগকে যুদ্ধকালীন বাস্তবতার সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হচ্ছে, অনেকে আবার এ সময়কে যুদ্ধের চেয়েও ভয়ংকর বলে মনে করছেন। এ বিষয়ে একজন খুব চমৎকারভাবে বললেন, “’৭১-এর কথা আমাদের মনে আছে, ওই সময় আমরা দেখছি না! ভয় থাকলেও মানুষ বাইরে বের হতে পারতো, অন্তত শত্রুকে নিজ চোখে দেখতে পাইতো। এখন তো এই ‘ভাইরাস-শত্রু’-কে চোখেও দেখা যায় না। কখন যে অ্যাটাক করে, সার্বক্ষণিক এক আতঙ্ক! তাইলে এটা যুদ্ধের চাইতে বেশি না কেমনে!?” কথা প্রসঙ্গে তিনি আরো জানান, যুদ্ধ সবাইকে যেমন এক কঠিন বাস্তবতায় উপনীত করে, এই করোনাও সবাইকে একই ধরনের বাস্তবতার সম্মুখীন করেছে। সবার দুর্ভোগ বাড়ছে। কারো বেশি কারো কম। সত্যিই তাই, তার কথার একটা অংশে আমি আটকে যাই, ‘করোনা সবাইকে এক বাস্তবতায় এনে দাঁড় করিয়েছে, কম বা বেশি। সবারই দুর্ভোগ বাড়ছে, কম বা বেশি।’ দুর্যোগের বাস্তবতকে বুঝতে হলে সমাজে ব্যক্তি পর্যায়ে যে দুর্ভোগ, তার স্বরূপটা বোঝা জরুরি।
ব্যক্তিজীবনের প্রাত্যহিকতাকে সংগ্রাম হিসেবে দেখলে খুব একটা ভুল হয় না। এই দুর্যোগকে যুদ্ধকালীন বাস্তবতার সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হচ্ছে, অনেকে আবার এ সময়কে যুদ্ধের চেয়েও ভয়ংকর বলে মনে করছেন। এ বিষয়ে একজন খুব চমৎকারভাবে বললেন, “’৭১-এর কথা আমাদের মনে আছে, ওই সময় আমরা দেখছি না! ভয় থাকলেও মানুষ বাইরে বের হতে পারতো, অন্তত শত্রুকে নিজ চোখে দেখতে পাইতো। এখন তো এই ‘ভাইরাস-শত্রু’-কে চোখেও দেখা যায় না। কখন যে অ্যাটাক করে, সার্বক্ষণিক এক আতঙ্ক! তাইলে এটা যুদ্ধের চাইতে বেশি না কেমনে!?” কথা প্রসঙ্গে তিনি আরো জানান, যুদ্ধ সবাইকে যেমন এক কঠিন বাস্তবতায় উপনীত করে, এই করোনাও সবাইকে একই ধরনের বাস্তবতার সম্মুখীন করেছে। সবার দুর্ভোগ বাড়ছে। কারো বেশি কারো কম। সত্যিই তাই, তার কথার একটা অংশে আমি আটকে যাই, ‘করোনা সবাইকে এক বাস্তবতায় এনে দাঁড় করিয়েছে, কম বা বেশি। সবারই দুর্ভোগ বাড়ছে, কম বা বেশি।’ দুর্যোগের বাস্তবতকে বুঝতে হলে সমাজে ব্যক্তি পর্যায়ে যে দুর্ভোগ, তার স্বরূপটা বোঝা জরুরি।