এদেশের মানুষের বড় একটি অংশ এখনও কৃষিকে তাদের অবলম্বন হিসাবে মনে করে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথায়ও এই বিষয়টা ফুটে উঠেছে। তিনি বারবার বলেছেন কোনও একটি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে এবং পাশাপাশি তিনি আর্থিক প্রণোদনার কথাও তুলে ধরেছেন। ছোট থেকে আমরা একটা কথা বলে থাকি, বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ। কেননা বালাদেশের মানুষের বড় একটি অংশ কৃষির উপর নির্ভরশীল। গত কয়েক দশকের পরিসংখ্যানও সেই বিষয়টা ফুটে উঠে। ১৯৯২ সালে মোট জিডিপিতে কৃষির অবদান ছিল ৩০.৫১ শতাংশ, যা ২০১০-এ ১৭ শতাংশ এবং ২০১৮ তে ১৩.০৭ শতাংশে গিয়ে দাঁড়ায়। অর্থনীতির এই সেক্টরাল স্থানান্তরকে আমরা উন্নয়নের মাপকাঠি হিসাবে মনে করে থাকি। যা আমাদের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়েছে। বাংলাদেশ শ্রমশক্তি জরিপ ২০১৬-১৭ অনুসারে, বাংলাদেশের কর্মে নিয়োজিত মানুষের মধ্যে ৪০ শতাংশ মানুষ কৃষিকাজে নিয়োজিত। সুতরাং এই তুলনামূলক চিত্রের মাধ্যমে এই বিষয়টি ফুটে আসছে যে, জিডিপিতে কৃষির আনুপাতিক অবদান কমে আসলেও এখনও আমাদের জনসংখ্যার বড় একটি অংশ কৃষি কাজে জড়িত।
এদেশের মানুষের বড় একটি অংশ এখনও কৃষিকে তাদের অবলম্বন হিসাবে মনে করে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথায়ও এই বিষয়টা ফুটে উঠেছে। তিনি বারবার বলেছেন কোনও একটি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে এবং পাশাপাশি তিনি আর্থিক প্রণোদনার কথাও তুলে ধরেছেন। ছোট থেকে আমরা একটা কথা বলে থাকি, বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ। কেননা বালাদেশের মানুষের বড় একটি অংশ কৃষির উপর নির্ভরশীল। গত কয়েক দশকের পরিসংখ্যানও সেই বিষয়টা ফুটে উঠে। ১৯৯২ সালে মোট জিডিপিতে কৃষির অবদান ছিল ৩০.৫১ শতাংশ, যা ২০১০-এ ১৭ শতাংশ এবং ২০১৮ তে ১৩.০৭ শতাংশে গিয়ে দাঁড়ায়। অর্থনীতির এই সেক্টরাল স্থানান্তরকে আমরা উন্নয়নের মাপকাঠি হিসাবে মনে করে থাকি। যা আমাদের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়েছে। বাংলাদেশ শ্রমশক্তি জরিপ ২০১৬-১৭ অনুসারে, বাংলাদেশের কর্মে নিয়োজিত মানুষের মধ্যে ৪০ শতাংশ মানুষ কৃষিকাজে নিয়োজিত। সুতরাং এই তুলনামূলক চিত্রের মাধ্যমে এই বিষয়টি ফুটে আসছে যে, জিডিপিতে কৃষির আনুপাতিক অবদান কমে আসলেও এখনও আমাদের জনসংখ্যার বড় একটি অংশ কৃষি কাজে জড়িত।