জরিপে দেখা গেছে, ৪০ শতাংশ দরিদ্র শ্রেণির ভোগ কমে গেছে। আর অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছে শহরের ৭১ শতাংশ দরিদ্র মানুষের। পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি) এবং ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গর্ভনেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) জরিপে আরো দেখা গেছে, শহরে বস্তির বসবাসরত ৮২ শতাংশ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। আর গ্রামাঞ্চলে কর্মহীন হয়েছে ৭৯ শতাংশ দরিদ্র মানুষ। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে জরিপের ফল তুলে ধরেন পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান ও বিআইজিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ইমরান মতিন। হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, কোভিড-১৯ এর প্রভাবে কর্মহীন ও আয় বন্ধ হয়ে যাওয়া দরিদ্র মানুষদের জন্য নগদ টাকা দেয়া জরুরি। সেক্ষেত্রে আমাদের জরিপে উঠে এসেছে প্রতি মাসে দরিদ্র্য মানুষদের জন্য খরচ হবে পাঁচ হাজার ৫৯৪ কোটি টাকা।
জরিপে দেখা গেছে, ৪০ শতাংশ দরিদ্র শ্রেণির ভোগ কমে গেছে। আর অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছে শহরের ৭১ শতাংশ দরিদ্র মানুষের। পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি) এবং ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গর্ভনেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) জরিপে আরো দেখা গেছে, শহরে বস্তির বসবাসরত ৮২ শতাংশ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। আর গ্রামাঞ্চলে কর্মহীন হয়েছে ৭৯ শতাংশ দরিদ্র মানুষ। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে জরিপের ফল তুলে ধরেন পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান ও বিআইজিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ইমরান মতিন। হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, কোভিড-১৯ এর প্রভাবে কর্মহীন ও আয় বন্ধ হয়ে যাওয়া দরিদ্র মানুষদের জন্য নগদ টাকা দেয়া জরুরি। সেক্ষেত্রে আমাদের জরিপে উঠে এসেছে প্রতি মাসে দরিদ্র্য মানুষদের জন্য খরচ হবে পাঁচ হাজার ৫৯৪ কোটি টাকা।