করোনা মহামারী শুরু হওয়ার এক মাস পর এপ্রিলে গ্রামে ৫০ শতাংশ ও বস্তি এলাকার ৩২ শতাংশ পরিবার কোনোরকম আয়মূলক কাজে জড়িত ছিল। করোনাকালে সরকারের পক্ষ থেকে সাধারণ ছুটি তুলে দেয়ার পর অনেকেই কাজে ফিরতে শুরু করেছে। তাই জুন মাসে এই হার ৮৩ ও ৮৪ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। তবে অনেকে কাজ ফিরে পেলেও আয় তেমন একটা বাড়েনি। এছাড়া এখনও ১৭ শতাংশ পরিবারের কোনো আয়মূলক কাজ নেই। মঙ্গলবার একটি ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বিআইজিডি ও পিপিআরসির যৌথ গবেষণার ফলাফল উপস্থাপনায় এসব তথ্য জানানো হয়। গ্রাম ও শহরের বস্তি এলাকার পরিবারের ওপর জরিপ চালানো হয়েছে। প্রথমে এপ্রিলে ও দ্বিতীয়বার জুনে এ জরিপ চালানো হয়। আর সংবাদ সম্মেলনে এ উপাত্তগুলো উপস্থাপন করেন পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান এবং বিআইজিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ইমরান মতিন।
করোনা মহামারী শুরু হওয়ার এক মাস পর এপ্রিলে গ্রামে ৫০ শতাংশ ও বস্তি এলাকার ৩২ শতাংশ পরিবার কোনোরকম আয়মূলক কাজে জড়িত ছিল। করোনাকালে সরকারের পক্ষ থেকে সাধারণ ছুটি তুলে দেয়ার পর অনেকেই কাজে ফিরতে শুরু করেছে। তাই জুন মাসে এই হার ৮৩ ও ৮৪ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। তবে অনেকে কাজ ফিরে পেলেও আয় তেমন একটা বাড়েনি। এছাড়া এখনও ১৭ শতাংশ পরিবারের কোনো আয়মূলক কাজ নেই। মঙ্গলবার একটি ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বিআইজিডি ও পিপিআরসির যৌথ গবেষণার ফলাফল উপস্থাপনায় এসব তথ্য জানানো হয়। গ্রাম ও শহরের বস্তি এলাকার পরিবারের ওপর জরিপ চালানো হয়েছে। প্রথমে এপ্রিলে ও দ্বিতীয়বার জুনে এ জরিপ চালানো হয়। আর সংবাদ সম্মেলনে এ উপাত্তগুলো উপস্থাপন করেন পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান এবং বিআইজিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ইমরান মতিন।