করোনা প্রাদুর্ভাবে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সময় ৮০ শতাংশ কমেছে বলে এক গবেষণায় উঠে এসেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) আয়োজিত একটি ওয়েবিনারে গবেষণার এসব ফল তুলে ধরা হয় বলে প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। বিআইজিডির গবেষণায় বলা হয়, করোনার প্রাদুর্ভাবে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় উল্লেখযোগ্য হারে কমছে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সময়। আগে যেখানে গ্রামের শিক্ষার্থীরা দিনে স্কুল, কোচিং ও বাড়িতে নিজেদের পড়ালেখা মিলে ১০ ঘণ্টা ব্যয় করত, এখন তা নেমে এসেছে মাত্র ২ ঘণ্টায়, অর্থাৎ ৮০ শতাংশ সময় কমেছে পড়াশোনার। যদিও মনে হতে পারে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার সময়ে শিক্ষার্থীদের বাড়িতে নিজেদের পড়াশোনার সময় বাড়ার কথা। কিন্তু গবেষণায় উঠে এসেছে, বাড়িতে শিক্ষার্থীদের নিজেদের পড়ালেখার হার কমেছে অনেকটাই। শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বন্ধের সময়ে সরকারিভাবে টেলিভিশন ও অনলাইনে ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে তাতেও শিক্ষার্থীরা খুব বেশি মানিয়ে নিতে পারেনি।
করোনা প্রাদুর্ভাবে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সময় ৮০ শতাংশ কমেছে বলে এক গবেষণায় উঠে এসেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) আয়োজিত একটি ওয়েবিনারে গবেষণার এসব ফল তুলে ধরা হয় বলে প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। বিআইজিডির গবেষণায় বলা হয়, করোনার প্রাদুর্ভাবে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় উল্লেখযোগ্য হারে কমছে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সময়। আগে যেখানে গ্রামের শিক্ষার্থীরা দিনে স্কুল, কোচিং ও বাড়িতে নিজেদের পড়ালেখা মিলে ১০ ঘণ্টা ব্যয় করত, এখন তা নেমে এসেছে মাত্র ২ ঘণ্টায়, অর্থাৎ ৮০ শতাংশ সময় কমেছে পড়াশোনার। যদিও মনে হতে পারে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার সময়ে শিক্ষার্থীদের বাড়িতে নিজেদের পড়াশোনার সময় বাড়ার কথা। কিন্তু গবেষণায় উঠে এসেছে, বাড়িতে শিক্ষার্থীদের নিজেদের পড়ালেখার হার কমেছে অনেকটাই। শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বন্ধের সময়ে সরকারিভাবে টেলিভিশন ও অনলাইনে ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে তাতেও শিক্ষার্থীরা খুব বেশি মানিয়ে নিতে পারেনি।