করোনার প্রাদুর্ভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় উল্লেখযোগ্য হারে কমছে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সময়। ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নমন্টে অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) এক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে, আগে যেখানে গ্রামের শিক্ষার্থীরা দিনে স্কুল, কোচিং ও বাড়িতে নিজেদের পড়ালেখায় ১০ ঘণ্টা ব্যয় করত, এখন তা নেমে এসেছে মাত্র দুই ঘণ্টায়, অর্থাৎ ৮০ শতাংশ সময় কমেছে পড়াশোনার। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) আয়োজিত একটি ওয়েবিনারে গবেষণার এসব ফল তুলে ধরা হয়। গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, যদিও মনে হতে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার সময়ে শিক্ষার্থীদের বাড়িতে নিজেদের পড়াশোনার সময় বৃদ্ধি হওয়ার কথা। কিন্তু গবেষণায় উঠে এসেছে- বাড়িতে শিক্ষার্থীদের নিজেদের পড়ালেখার হার কমেছে অনেকটাই। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সময়ে সরকারিভাবে টেলিভিশন ও অনলাইনে ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে তাতেও শিক্ষার্থীরা খুব বেশি মানিয়ে নিতে পারেনি। গবেষণায় দেখা যায়, মাত্র ১৬ শতাংশ শিক্ষার্থী টেলিভিশনে ‘ঘরে বসে শিখি’ ও ‘আমার ঘরে আমার স্কুল’ এই দুটি অনুষ্ঠান দেখছে এবং ১ শতাংশ শিক্ষার্থী অনলাইন ক্লাসে অংশগ্রহণ করেছে। যারা টিভি ক্লাসে অংশগ্রহণ করছে তারা আবার টেলিভিশনে ক্লাস অনুসরণ করাকে বেশ কঠিন বলে মনে করছে।
করোনার প্রাদুর্ভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় উল্লেখযোগ্য হারে কমছে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সময়। ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নমন্টে অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) এক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে, আগে যেখানে গ্রামের শিক্ষার্থীরা দিনে স্কুল, কোচিং ও বাড়িতে নিজেদের পড়ালেখায় ১০ ঘণ্টা ব্যয় করত, এখন তা নেমে এসেছে মাত্র দুই ঘণ্টায়, অর্থাৎ ৮০ শতাংশ সময় কমেছে পড়াশোনার। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) আয়োজিত একটি ওয়েবিনারে গবেষণার এসব ফল তুলে ধরা হয়। গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, যদিও মনে হতে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার সময়ে শিক্ষার্থীদের বাড়িতে নিজেদের পড়াশোনার সময় বৃদ্ধি হওয়ার কথা। কিন্তু গবেষণায় উঠে এসেছে- বাড়িতে শিক্ষার্থীদের নিজেদের পড়ালেখার হার কমেছে অনেকটাই। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সময়ে সরকারিভাবে টেলিভিশন ও অনলাইনে ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে তাতেও শিক্ষার্থীরা খুব বেশি মানিয়ে নিতে পারেনি। গবেষণায় দেখা যায়, মাত্র ১৬ শতাংশ শিক্ষার্থী টেলিভিশনে ‘ঘরে বসে শিখি’ ও ‘আমার ঘরে আমার স্কুল’ এই দুটি অনুষ্ঠান দেখছে এবং ১ শতাংশ শিক্ষার্থী অনলাইন ক্লাসে অংশগ্রহণ করেছে। যারা টিভি ক্লাসে অংশগ্রহণ করছে তারা আবার টেলিভিশনে ক্লাস অনুসরণ করাকে বেশ কঠিন বলে মনে করছে।