করোনাভাইরাসের নতুন ধরনের সঙ্গে নতুন বছরের (২০২২) শুরুটা কী বার্তা দেয় তা হয়তো কিছুটা অনুমান করা যায় বিগত দুই বছরের অভিজ্ঞতার প্রেক্ষাপট থেকে। গত দুই বছরে করোনা মহামারীর ধাক্কা কতটা প্রকট তার নানা তথ্য-উপাত্ত সহজলভ্য। অর্থনৈতিক খাতে এর ধাক্কা পরিবহন শ্রমিক থেকে শুরু করে মুচি, শিল্প শ্রমিক, শিল্পপতি সবাই যার যার জায়গা থেকে অনুধাবন করেছেন। দেশের শ্রমজীবী মানুষ থেকে শুরু করে ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা গোটা রাষ্ট্র থমকে গিয়েছিল, যার প্রভাব এখনো কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। দারিদ্র্যের হার লকডাউনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে উঠেছে। মানুষের শারীরিক ভোগান্তির সঙ্গে সঙ্গে মানসিক, পারিবারিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক হতাশা আর অস্থিরতা বেড়েছে। মানুষ নানা কায়দাকানুন করে অবস্থার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে চেয়েছে; কিছুটা পেরেছে, কিছুটা পারেনি। ফলে মানুষের জীবনে একটা নতুন বাস্তবতা এসে হাজির হয়েছে। এ বাস্তবতা ‘নিউ নরমাল’ হিসেবে মূর্ততা পায় আমাদের সামজিক ভাষা কাঠামোয়।
করোনাভাইরাসের নতুন ধরনের সঙ্গে নতুন বছরের (২০২২) শুরুটা কী বার্তা দেয় তা হয়তো কিছুটা অনুমান করা যায় বিগত দুই বছরের অভিজ্ঞতার প্রেক্ষাপট থেকে। গত দুই বছরে করোনা মহামারীর ধাক্কা কতটা প্রকট তার নানা তথ্য-উপাত্ত সহজলভ্য। অর্থনৈতিক খাতে এর ধাক্কা পরিবহন শ্রমিক থেকে শুরু করে মুচি, শিল্প শ্রমিক, শিল্পপতি সবাই যার যার জায়গা থেকে অনুধাবন করেছেন। দেশের শ্রমজীবী মানুষ থেকে শুরু করে ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা গোটা রাষ্ট্র থমকে গিয়েছিল, যার প্রভাব এখনো কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। দারিদ্র্যের হার লকডাউনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে উঠেছে। মানুষের শারীরিক ভোগান্তির সঙ্গে সঙ্গে মানসিক, পারিবারিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক হতাশা আর অস্থিরতা বেড়েছে। মানুষ নানা কায়দাকানুন করে অবস্থার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে চেয়েছে; কিছুটা পেরেছে, কিছুটা পারেনি। ফলে মানুষের জীবনে একটা নতুন বাস্তবতা এসে হাজির হয়েছে। এ বাস্তবতা ‘নিউ নরমাল’ হিসেবে মূর্ততা পায় আমাদের সামজিক ভাষা কাঠামোয়।