
গ্রাম এবং শহরের বস্তির যেসব ঝুঁকিপূর্ণ পরিবার গড়ে কম আয় করলেও করোনার আগে দারিদ্র্যসীমার ওপরে ছিল, তারা লকডাউনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এমন পরিবারের দুই-তৃতীয়াংশই আগস্টে দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থান করছে। এদের বাংলাদেশের ‘নতুন দরিদ্র’ জনগোষ্ঠী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। জীবন ও জীবিকা নিয়ে ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) এবং পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি) পরিচালিত আগস্টের এক জরিপের ফলাফল অনুযায়ী বর্তমানে জাতীয় জনসংখ্যার ১৯ দশমিক ৫ শতাংশ জনগোষ্ঠী ‘নতুন দরিদ্র’। দেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ধরলে এ সংখ্যা ৩ কোটি ৩০ লাখ।
গ্রাম এবং শহরের বস্তির যেসব ঝুঁকিপূর্ণ পরিবার গড়ে কম আয় করলেও করোনার আগে দারিদ্র্যসীমার ওপরে ছিল, তারা লকডাউনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এমন পরিবারের দুই-তৃতীয়াংশই আগস্টে দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থান করছে। এদের বাংলাদেশের ‘নতুন দরিদ্র’ জনগোষ্ঠী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। জীবন ও জীবিকা নিয়ে ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) এবং পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি) পরিচালিত আগস্টের এক জরিপের ফলাফল অনুযায়ী বর্তমানে জাতীয় জনসংখ্যার ১৯ দশমিক ৫ শতাংশ জনগোষ্ঠী ‘নতুন দরিদ্র’। দেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ধরলে এ সংখ্যা ৩ কোটি ৩০ লাখ।