করোনায় দেশে দারিদ্র্য কত বেড়েছে, এ বিষয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণা করেছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি) ও ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি)। যৌথ এ গবেষণায় দেখা যায়, করোনায় গ্রামের মানুষদের দৈনিক আয় ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলে ৭৯ শতাংশ কমে গেছে, শহরের বস্তি এলাকায় কমেছে ৮২ শতাংশ। পিপিআরসির চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘করোনায় সৃষ্ট দারিদ্র্যের ফলে আগে যারা দারিদ্র্যসীমার ওপরে ছিল, এমন পরিবারও দরিদ্রতায় পড়ছে আর যারা আগেই দারিদ্র্যসীমার ছিল, তাদের অবস্থা হয়েছে আরও শোচনীয়।’ পিপিআরসি ও বিআইজিডির গবেষণায় আরও দেখা যায়, শহর ও গ্রামের নিম্নবিত্ত পরিবারগুলোকে আয়ের সঙ্গে সমাঞ্জস্য রাখতে কমাতে হয়েছে খাওয়ার খরচও। শহরের বস্তি এলাকার মানুষরা শতকরা প্রায় ৪৭ ভাগ খাওয়া কমিয়েছেন আর গ্রামে তা কমেছে ৩২ শতাংশ। হোসেন জিল্লুর বলেন, ‘আমরা এখনো লিঙ্গভেদে এই চিত্র বের করতে পারিনি, তবে নিঃসন্দেহে এর প্রভাব নারীদের ওপরে বেশি।’
করোনায় দেশে দারিদ্র্য কত বেড়েছে, এ বিষয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণা করেছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি) ও ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি)। যৌথ এ গবেষণায় দেখা যায়, করোনায় গ্রামের মানুষদের দৈনিক আয় ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলে ৭৯ শতাংশ কমে গেছে, শহরের বস্তি এলাকায় কমেছে ৮২ শতাংশ। পিপিআরসির চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘করোনায় সৃষ্ট দারিদ্র্যের ফলে আগে যারা দারিদ্র্যসীমার ওপরে ছিল, এমন পরিবারও দরিদ্রতায় পড়ছে আর যারা আগেই দারিদ্র্যসীমার ছিল, তাদের অবস্থা হয়েছে আরও শোচনীয়।’ পিপিআরসি ও বিআইজিডির গবেষণায় আরও দেখা যায়, শহর ও গ্রামের নিম্নবিত্ত পরিবারগুলোকে আয়ের সঙ্গে সমাঞ্জস্য রাখতে কমাতে হয়েছে খাওয়ার খরচও। শহরের বস্তি এলাকার মানুষরা শতকরা প্রায় ৪৭ ভাগ খাওয়া কমিয়েছেন আর গ্রামে তা কমেছে ৩২ শতাংশ। হোসেন জিল্লুর বলেন, ‘আমরা এখনো লিঙ্গভেদে এই চিত্র বের করতে পারিনি, তবে নিঃসন্দেহে এর প্রভাব নারীদের ওপরে বেশি।’