করোনায় শ্রমিক সংকট, পণ্য পরিবহন ও আর্থিক টানাপোড়েনের মতো সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে কৃষক। যদিও গত বছরের বছর ও এই বছরের ফলন প্রায় এক, তবুও এই সব সমস্যার কারণে বোরোর উৎপাদন কৃষকের প্রত্যাশিত পরিমাণের চেয়ে সাত শতাংশ (প্রতি একরে চার মণ) কমেছে। কৃষকের প্রত্যাশিত লাভের পরিমাণ কমে গেছে ৪০ শতাংশ। ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) এক গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে। সোমবার (৬ জুলাই) একটি ওয়েবিনারে এই গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন বিআইজিডি’র সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নারায়ণ দাস। মোট দুই হাজার ৮৩৪ জন বোরো কৃষকের ওপর গবেষণা করে এই তথ্য জানান তারা। বিআইজিডি জানায়, কর্মক্ষেত্রের বিচারে কৃষি খাত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক ক্ষেত্র। করোনা প্রাদুর্ভাব পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পুনরুত্থানেও সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখবে এই খাত। করোনার প্রাদুর্ভাবের সময়টি পড়েছে বোরো ধান কাটার সময়ে। যে বোরো বাংলাদেশের ৬০ শতাংশ চাষযোগ্য জমিতে আবাদ করা হয়। আর সেই কারণেই বোরো ধানের চাষ, উৎপাদনে করোনার প্রভাব ঠিক কতোখানি তা বোঝার কৌশলগত গুরুত্ব রয়েছে। এই বিষয়টি মাথায় রেখে এই গবেষণা চালানো হয়েছে।
করোনায় শ্রমিক সংকট, পণ্য পরিবহন ও আর্থিক টানাপোড়েনের মতো সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে কৃষক। যদিও গত বছরের বছর ও এই বছরের ফলন প্রায় এক, তবুও এই সব সমস্যার কারণে বোরোর উৎপাদন কৃষকের প্রত্যাশিত পরিমাণের চেয়ে সাত শতাংশ (প্রতি একরে চার মণ) কমেছে। কৃষকের প্রত্যাশিত লাভের পরিমাণ কমে গেছে ৪০ শতাংশ। ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) এক গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে। সোমবার (৬ জুলাই) একটি ওয়েবিনারে এই গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন বিআইজিডি’র সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নারায়ণ দাস। মোট দুই হাজার ৮৩৪ জন বোরো কৃষকের ওপর গবেষণা করে এই তথ্য জানান তারা। বিআইজিডি জানায়, কর্মক্ষেত্রের বিচারে কৃষি খাত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক ক্ষেত্র। করোনা প্রাদুর্ভাব পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পুনরুত্থানেও সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখবে এই খাত। করোনার প্রাদুর্ভাবের সময়টি পড়েছে বোরো ধান কাটার সময়ে। যে বোরো বাংলাদেশের ৬০ শতাংশ চাষযোগ্য জমিতে আবাদ করা হয়। আর সেই কারণেই বোরো ধানের চাষ, উৎপাদনে করোনার প্রভাব ঠিক কতোখানি তা বোঝার কৌশলগত গুরুত্ব রয়েছে। এই বিষয়টি মাথায় রেখে এই গবেষণা চালানো হয়েছে।