কর্মক্ষেত্রের বিচারে কৃষিখাত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক ক্ষেত্র। করোনা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পুনরুত্থানেও সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখবে এই কৃষিখাত। করোনাকালে পড়েছে বোরো ধান কাটার সময়, যে বোরো বাংলাদেশের ৬০ শতাংশ চাষযোগ্য জমিতে আবাদ করা হয়। আর সে কারণেই বোরো ধানের চাষ, উৎপাদনে করোনার প্রভাব ঠিক কতেখানি তা বোঝার কৌশলগত গুরুত্ব রয়েছে। বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ব্র্যাক ইন্সটিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) ২ হাজার ৮৩৪ জন বোরো কৃষকের ওপর একটি গবেষণা করেছে। সোমবার (০৬ জুলাই) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন বিআইজিডি’র সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নারায়ণ দাস। গবেষণায় উঠে এসেছে – কৃষকেরা করোনাকালে শ্রমিক সংকট, পণ্য পরিবহন ও আর্থিক টানাপোড়েনের মতো সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন। যদিও গত বছরের বছরের তুলনায় এ বছরের ফলনও প্রায় একই রকম আছে, তবুও এ সব সমস্যার কারণে বোরোর উৎপাদন কৃষকের প্রত্যাশিত পরিমাণের চেয়ে সাত শতাংশ (প্রতি একরে চার মণ) কমেছে। কৃষকের উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে ১৩ শতাংশ, কৃষককে বাড়তি মজুরি দিতে হয়েছে ১৭ শতাংশ।
কর্মক্ষেত্রের বিচারে কৃষিখাত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক ক্ষেত্র। করোনা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পুনরুত্থানেও সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখবে এই কৃষিখাত। করোনাকালে পড়েছে বোরো ধান কাটার সময়, যে বোরো বাংলাদেশের ৬০ শতাংশ চাষযোগ্য জমিতে আবাদ করা হয়। আর সে কারণেই বোরো ধানের চাষ, উৎপাদনে করোনার প্রভাব ঠিক কতেখানি তা বোঝার কৌশলগত গুরুত্ব রয়েছে। বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ব্র্যাক ইন্সটিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) ২ হাজার ৮৩৪ জন বোরো কৃষকের ওপর একটি গবেষণা করেছে। সোমবার (০৬ জুলাই) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন বিআইজিডি’র সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নারায়ণ দাস। গবেষণায় উঠে এসেছে – কৃষকেরা করোনাকালে শ্রমিক সংকট, পণ্য পরিবহন ও আর্থিক টানাপোড়েনের মতো সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন। যদিও গত বছরের বছরের তুলনায় এ বছরের ফলনও প্রায় একই রকম আছে, তবুও এ সব সমস্যার কারণে বোরোর উৎপাদন কৃষকের প্রত্যাশিত পরিমাণের চেয়ে সাত শতাংশ (প্রতি একরে চার মণ) কমেছে। কৃষকের উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে ১৩ শতাংশ, কৃষককে বাড়তি মজুরি দিতে হয়েছে ১৭ শতাংশ।