‘ফ্ল্যাটেনিং দ্য কার্ভ’ ও লকডাউন এ দুটি শব্দ দুঃখজনকভাবে হলেও আমাদের নতুন শব্দসম্ভারের অংশ হয়ে উঠেছে। তবে লকডাউনের উদ্দেশ্য শুধু রোগীর সংখ্যা সাময়িকভাবে কমিয়ে আনা নয়, বরং মূলত লকডাউনের সুযোগে পরীক্ষা এবং চিকিৎসাসেবা বহুগুণে বৃদ্ধি করার সক্ষমতা অর্জন করা; সে বিষয়টা এখনো সেভাবে বোধগম্য হয়েছে বলে মনে হয় না।উন্নয়নশীল দেশগুলোকে যদি স্বাস্থ্যসেবার কলেবর বাড়াতে হয় এবং এই অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে উঠতে হয়, তাহলে তাদের বৈশ্বিক জরুরি অর্থ তহবিলের সাহায্য নিতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অনেক দেশেই দুর্নীতি ও প্রশাসনের সীমাবদ্ধতার কারণে কভিড-১৯-এর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ এবং সেগুলোর দ্রুত প্রসার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। যেমনটি আমরা সোয়াস-এইসের (SOAS-ACE) একটি পলিসি ব্রিফে ব্যাখ্যা করেছি, এটা শুধু কভিডসংক্রান্ত সেবা প্রদানকেই বাধাগ্রস্ত করবে না, উপরন্তু কিছুদিন পরপর লকডাউন দেয়ার প্রয়োজনীয়তা সৃষ্টি করবে এবং ফলে ভয়াবহ অর্থনৈতিক বিপর্যয় ডেকে আনবে।
‘ফ্ল্যাটেনিং দ্য কার্ভ’ ও লকডাউন এ দুটি শব্দ দুঃখজনকভাবে হলেও আমাদের নতুন শব্দসম্ভারের অংশ হয়ে উঠেছে। তবে লকডাউনের উদ্দেশ্য শুধু রোগীর সংখ্যা সাময়িকভাবে কমিয়ে আনা নয়, বরং মূলত লকডাউনের সুযোগে পরীক্ষা এবং চিকিৎসাসেবা বহুগুণে বৃদ্ধি করার সক্ষমতা অর্জন করা; সে বিষয়টা এখনো সেভাবে বোধগম্য হয়েছে বলে মনে হয় না।উন্নয়নশীল দেশগুলোকে যদি স্বাস্থ্যসেবার কলেবর বাড়াতে হয় এবং এই অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে উঠতে হয়, তাহলে তাদের বৈশ্বিক জরুরি অর্থ তহবিলের সাহায্য নিতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অনেক দেশেই দুর্নীতি ও প্রশাসনের সীমাবদ্ধতার কারণে কভিড-১৯-এর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ এবং সেগুলোর দ্রুত প্রসার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। যেমনটি আমরা সোয়াস-এইসের (SOAS-ACE) একটি পলিসি ব্রিফে ব্যাখ্যা করেছি, এটা শুধু কভিডসংক্রান্ত সেবা প্রদানকেই বাধাগ্রস্ত করবে না, উপরন্তু কিছুদিন পরপর লকডাউন দেয়ার প্রয়োজনীয়তা সৃষ্টি করবে এবং ফলে ভয়াবহ অর্থনৈতিক বিপর্যয় ডেকে আনবে।